“অর্থনীতিক ক্ষয়-ক্ষতি এড়ানো যাবে না জোনভিত্তিক লকডাউনেও”

157
"অর্থনীতিক ক্ষয়-ক্ষতি এড়ানো যাবে না জোনভিত্তিক লকডাউনেও"। ছবি-সংগ্রহ

সুপ্রভাত বগুড়া (স্বাধীন মতামত): দীর্ঘ সাধারণ ছুটির কারণে স্থবির প্রায় অর্থনীতি ধীরে ধীরে চালু হতে শুরু করেছে। তবে, জোনভিত্তিক লকডাউনের ঘোষণা, এতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে, মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

নতুন করে এই লকডাউন কার্যকর নিয়ে ভিন্ন মত, অর্থনীতিবিদদেরও। এদিকে, জীবন ও জীবিকা বাঁচাতে ভারসাম্যমূলক সিদ্ধান্ত চান ব্যবসায়ীরা। ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটি শেষে ৩১ মে খোলে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও সরকারি-বেসরকারি সব অফিস।

চালু হয় গণপরিবহন। ধীরে হলেও ঘুরতে শুরু করে অর্থনীতির চাকা। দীর্ঘ বন্ধে এরইমধ্যে বেহাল দশায় অর্থনীতির প্রায় সবখাত। দেশি-বিদেশি সংস্থাগুলোও আভাস দিচ্ছে মন্দার।

কাজ হারাচ্ছেন মানুষ। বাড়ছে হতদরিদ্রের সংখ্যা। কিন্তু যার জন্য এতো ত্যাগ, ঠেকানো যায়নি সেই করোনা সংক্রমণ। তবে এ নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত অর্থনীতিবিদরাও।

আর এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন বলছেন, মহামারি মোকাবেলায় এমন পরিকল্পনা নিতে হবে, যাতে জীবন ও জীবকার সমন্বয় করা যায়। তবে একটা জায়গায় সব পক্ষই একমত, গুরুত্ব বাড়াতে হবে স্বাস্থ্যখাতে।