নওগাঁ বদলগাঁছীতে সারকারী নিয়মনীতি ভঙ্গ করে কিস্তি আদায়

188

সুপ্রভাত বগুড়া (বুলবুল বদলগাছি নওগাঁ প্রতিনিথি):  নওগাঁ বদলগাঁছীতে প্রতি দিনের এনজিও গুলো সারকারের নিয়মনীতি ভঙ্গ করে। প্রতিদিন  কিস্তি  জোর করে।আদায়ের  অভিযোগ। করোনাভাইরাস সংক্রমণ এড়াতে দেশের বিভিন্ন স্থানে দোকান-পাট বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। লোকজন চলাচলও সীমিত করে দেয়া হয়েছে। ফলে নিম্ন আয়ের মানুষদের কর্মসংস্থান কমে গেছে।

এতে দিনমজুর-ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের আয় নেই বললেই চলে। এমন পরিস্থিতিতেও বিভিন্ন স্থানে চলছে এনজিওর ঋণ আদায় কার্যক্রম। এতে এনজিওর ঋণ গ্রহণকারী দরিদ্র মানুষ এখন বিপাকে। তাদের দাবি পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত ঋণ আদায় স্থগিত করার জন্য বিশ্ব জননেত্রী শেখ হাসিনা।

মায়ের  কাছে।সু দৃষ্টি  কামনা করছেন ভুক্তভোগীরা এদিকে ঋণের নামে।প্রতিদিন কিস্তি  আদায় করছেন, বদলগাঁছী  মিঠাপুর ইউনিয়নে র এনজিওর কিস্তি দিতে হিমশিম খাচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষ। করোনাভাইরাস আতঙ্কে হাট-বাজারে মানুষ নেই। এতে নিম্ন আয়ের মানুষের আয় নেই। খেটে খাওয়া মানুষেরা হয়ে পড়ছেন বেকার।

এমতাবস্থায় এনজিওর সাপ্তাহিক ও মাসিক কিস্তির পরও কিছু প্রতি দিনের  কিস্তি দিতে মিঠাপুর  বাজারের পান দোকানদার মিলন হোসেন বলেন। টাকা জোগাড় দূরের কথা খাবার কেনার টাকা জোগাড়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের।বদলগাঁছী

উপজেলায় শতাধিক এনজিও নিয়মিত ঋণ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এসব এনজিও থেকে কয়েক হাজার মানুষ ঋণ সংগ্রহ করেছেন। এতে ঋণগ্রহীতারা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। ভুক্তভোগীরা জানায়, কিস্তির টাকা না দিলে কর্মীরা রাত অবধি বসে থাকেন, গালমন্দ করেন, হুমকি দেন।

করোনাভাইরাসের কারণে এলাকাজুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করায় মানুষ ঘর থেকে কম বের হন। সারা দিনে ভ্যান চালিয়ে যে উপার্জন হয় তাতে সংসারই চলে  না আবার কিস্তি দেব কোথায় থেকে। মিঠাপুর বাজারের হাটের মুদি দোকানদার হাসান জানান, হাটে লোকজন প্রয়োজন ছাড়া আসছে না। বেচাকেনা খুবই কম। ইভাবে চললে সংসার   চালান খুবই কঠিন