বগুড়ায় শিবিরের নাশকতার পরিকল্পনা ! হাতে নাতে ৭ জন শিবির কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ

বগুড়ায় শিবিরের নাশকতার পরিকল্পনা ! হাতে নাতে ৭ জন শিবির কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ

ষ্টাফ রিপোর্টারঃ বগুড়ায় শিবিরের নাশকতার পরিকল্পনা ভেস্তে দিয়েছে পুলিশ। হাতে নাতে ৭ জন শিবির কর্মীদের গ্রেফতার করে জিহাদি বইসহ অন্যান্য সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে সদর থানা পুলিশ। গতরাত পৌণে ১১ টায় মালতীনগর মোল্লাপাড়াস্থ শ্মশান ঘাটের উত্তরপার্শ্বে জনৈক হামিদুল হক তোতা মিয়ার একতলা বিল্ডিং বাড়ির ভিতর থেকে ছাত্রশিবিরের কর্মীদের গ্রেফতার করা হয়।

এ ঘটনায় অজ্ঞাত আরও ৭/৮জন ছাত্রশিবিরের কর্মী পালিয়ে যায়। তাদের ধরতে পুলিশ মাঠে কাজ করছে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন, শেরপুর থানার গোঁড়তা এলাকার সোলায়মান আলীর ছেলে শিবির সদস্য শাহীন আলম (২৪), শিবিরের সাথী, বানদিঘী হাফুনিয়াপাড়ার মৃত আব্দুল্লাহ মামুনের ছেলে আসাদুল আল গালিফ (২৩), -মালতীনগর উপ-শাখার ছাত্রশিবির সভাপতি মারিয়াপাড়া গোবিন্দগঞ্জ,

Pop Ads

জেলা-গাইবান্ধার আব্দুল জলিলের ছেলে মেহেদী হাসান (২৮), নারুলী শাখার সাথী, ডাকুর চক জুম্মাপাড়া বগুড়ার, মৃত ওমর ফারুকের ছেলে জিয়া আলম (২৪), শিবির কর্মী জয়পুরহাট জেলার চক দাদরা এলাকার দেলোয়ার হোসেনের ছেলে গোলাম মোর্তুজা (২৭) শিবির কর্মী বগুড়ার পশ্চিমপাটিতাপাড়ার নাজিবুর রহমানের ছেলে আব্দুল কদ্দুস (২৫), মালতীনগর উপ-শাখার মাদ্রাসা বিষয়ক সম্পাদক ও কর্মী, নীলফামারী জেলার ছাতনাই বালাপাড়া এলাকার আফসার উদ্দিনের ছেলে ইউসুফ আলী (২৭)।

গ্রেফতারকৃতদের কাছ থেকে প্রায় ৫ বস্তা জিহাদি বই , ল্যাপটপ, কম্পিউটার সেট, লাঠি, ২টি চাপাতি ও ২টি হাসুয়া উদ্ধার করা হয়েছে। এ ব্যাপারে দৃষ্টি ২৪. কমকে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হুমায়ন কবীর জানান, শিবিরের কর্মীরা রাষ্ট্র বিরোধী নাশকতা মুলক কর্মকান্ড চালানোর জন্য সমবেত হয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে বগুড়া সদর থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইন ২০০৯ এ মামলা দায়ের করা হয়েছে, ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হবে। এ ঘটনায় সদর থানায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সনাতন চক্রবর্তী, সাংবাদিকদের সকাল সাড়ে ১১ টায় ব্রিফ করেন।