যুক্তরাষ্ট্রে পালন করা হচ্ছে ‘আপেল দিবস’

69
যুক্তরাষ্ট্রে পালন করা হচ্ছে ‘আপেল দিবস’

কমবেশি সবাই আপেল খেতে পছন্দ করে। আজ ২১ অক্টোবর, যুক্তরাষ্ট্রে পালন করা হচ্ছে ‘আপেল দিবস’। দিবসটি যুক্তরাষ্ট্রে পালন করা হলেও এর শিকড় আসলে ইউরোপে। ১৯৯০ সালের ২১ অক্টোবর যুক্তরাজ্যভিত্তিক দাতব্য সংস্থা কমন গ্রাউন্ড আপেলের বিভিন্ন প্রজাতির গুরুত্ব বোঝাতে দিবসটির প্রচলন করেছিল।

বর্তমানে আপেলপ্রেমীরা এখনো বিশ্বজুড়ে উৎপাদিত সাড়ে সাত হাজারের বেশি জাতের আপেলের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশে আপেল দিবস পালন করে।

Pop Ads

ন্যাশনাল টুডে বলছে, গবেষণায় দেখা গেছে—১০ থেতে ২০ বছর আগে প্রাচীন বন্য আপেল গাছের সন্ধান পাওয়া যায় মধ্য এশিয়াতে। তবে, শুরুর দিকে সেই আপেলগুলো স্বাদ কিছুটা টক ছিল। খ্রিস্টপূর্ব ১৭তম শতাব্দীর প্রথম দিকে আপেল ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে।

কিছু ইতিহাসবিদ বিশ্বাস করেন, এই সময়েই রোমান জনগোষ্ঠী আপেলের আকার বড়, মিষ্টি ও বৃহৎ পরিসরে চাষাবাদ শুরু করে। আমরা এখন যে আপেল খাই, এই আপেলের বিকাশ তখনই হয়েছিল। তারপর আপেল যুক্তরাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়ে।

আপেল আমরা খেয়ে থাকলেও এর গুণাগুণ সম্পর্কে অনেকেই জানি না। প্রতিদিন যদি আপনি একটি আপেল খান তবে অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে পারবেন। প্রচুর পরিমাণে পানিও রয়েছে আপেলে। প্রতিদিন অন্তত একটি করে আপেল খেলে দূরে থাকবে অনেক রোগ।

একটি মাঝারি সাইজের আপেল থেকে পাওয়া যায় ৯৫ ক্যালোরি, ২৫ গ্রাম কার্ব, ৪ গ্রাম ফাইবারসহ ভিটামিন সি, পটাশিয়াম এবং ভিটামিন কে। এছাড়া ম্যাংগানিজ, কপার, ভিটামিন বি১, বি২, বি৬, ভিটামিন এ এবং ই এর অন্যতম উৎস আপেল।