সুপ্রভাত বগুড়া (প্রেস রিলিজ): “জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ”এর বগুড়া কাহালু উপজেলা শাখার বহিষ্কৃত যুগ্ন আহবায়ক মােঃ হারুনুর রশিদ,পিতা মৃত আফসার আলী,গ্রাম-পাল্লাপাড়া,থানা – কাহালু,জেলা- বগুড়া। গত ০৪/১১/২০২০ইং তারিখে স্থানীয় কিছু দৈনিক পএিকায় এবং অনলাইন পএিকায় প্রকাশিত সংবাদ সম্মেলনের তিব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি সে সোস্যাল মিডিয়াতে নিজস্ব ফেসবুক আইডি থেকে এবং ম্যাসেঞ্জারে সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেত্রীবৃন্দ এবং বগুড়া জেলা শাখার প্রধান উপদেষ্টা সহ স্থানীয় নেতাদের নামে কটুক্তি করেন।
যাহার প্রতিটি ডকুমেন্টস সংরক্ষিত আছে এবং সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন ও দলীয় শৃংঙ্খলা ভঙ্গ কর্মকান্ডে জড়িত এবং সে মাদক সেবনকারী অর্থাৎ(রিহ্যাব)মাদকাসক্ত কেন্দ্রের সদস্য। উল্লেখ্য “জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ”এর উপজেলা, ইউনিয়ন,ওয়ার্ড় কমিটি যখন গঠন করা হয় তখন স্থানীয় আ’লীগ,যুবলীগ,ছাএলীগ সহ সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতীবৃন্দের উপস্থিতিতে কমিটি গঠন করা হয়।
বিধায় উক্ত সংগঠনে জামাত-বিএনপি অনুপ্রবেশ করা তো দূরের কথা কোন মাদক বহন বা সেবনকারীও এই সংগঠনে থাকা বা প্রবেশের কোন সুযোগ নাই। সে একজন মাদক সেবনকারী এবং সামান্য মহুরি মাএ সে সংগঠনের নামে বা সংগঠনের সদস্যদের নামে কোন সুযোগ সুবিধা দেওয়া তো দূরের কথা তার নিজেরই স্বাভাবিক ভাবে জীবন যাপন করা দুরূহ ব্যাপার।
বহিষ্কৃত নেতা মোঃ হারুনুর রশিদ এর সংবাদ সম্মেলনের উদ্দেশ্য নিজের আপরাধকে আড়াল করার বহিঃপ্রকাশ মাএ। কারণ সে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে এবং দেশের প্রচলিত আইনে মামলার হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করার কৌশল মাএ।
আরও উল্লেখ থাকে যে কাহালু উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান এবং”জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ” বগুড়া জেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি ও কাহালু উপজেলা শাখার আহবায়ক মোঃ আব্দুর রশিদ লালু সাহেব এর মতামত ও পরামর্শ ক্রমেই যুগ্ম আহবায়ক মোঃ হারুনুর রশিদকে বহিষ্কার করা হয়। তাই আমি সংগঠনের সভাপতি হিসাবে এই সংবাদ সম্মেলনের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদে- নব কুমার সূর্য সভাপতি- জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ, বগুড়া জেলা শাখা।