চাঁদপুরে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদন্ড

57
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদনণ্ড চাঁদপুরে

চাঁদপুররে ফরদিগঞ্জ উপজলোর মরিপুর গ্রামে যৌতুকরে দাবীতে স্ত্রী সলেনিা বগেমকে শ্বাসরোধ করে হত্যার দায়ে স্বামী মাসুদ আলম ঢালীকে মৃত্যুদন্ড দয়িেেছ আদালত। একই সাথে তাকে ৫০ হাজার টাকা জরমিানা এবং অনাদায়ে আরো ১ বছর বনিাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়।

বুধবার (১১ অক্টোবর) দুপুরে চাঁদপুররে নারী ও শশিু নর্যিাতন দমন ট্রাইব্যুনালরে বচিারক মোঃ আব্দুল হান্নান এই রায় দনে।

Pop Ads

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী মাসুদ আলম ঢালী উপজলোর মরিপুর গ্রামরে মৃত বশরি উল্যা ঢালীর ছলে।ে হত্যার শকিার সলেনিা বগেম একই উপজলোর কড়ইতলী গ্রামরে মৃত হাজী আবুল হাশমে খান ও মোসাম্মৎ আয়শো বগেমরে ময়ে।ে

মামলার ববিরণ থেেক জানাগছে,ে মাসুদ আলম ঢালী ও সলেনিা বগেমরে সাথে ইসলামী শরীয়াহ মোতাবকে ১৯৯৮ সালে বেিয় হয়। দাম্পত্য জীবনে তাদরে দুজন পুত্র সন্তানরে জন্ম হয়। এরই মধ্যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌতুক দাবী নেিয় পারবিারকি কলোহ দখো দয়ে। র্সবশষে ২০০৮ সালরে ৭ এপ্রলি বকিাল আনুমানকি ৩ ঘটকিার সময় ২ লাখ টাকা যৌতুকরে দাবীতে তাদরে মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক র্পযায়ে স্বামী মাসুদ সলেনিার গলাচেেপ হত্যার চষ্টো করে এবং ব্যাপক মারধর কর।ে মার সহ্য করতে না পেের সলেনিা ঘরে থাকা কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চষ্টো কর।

কন্তিু তার স্বামী মাসুদ আবার সখোন থেেক এনে তাকে বধেম মারধর করে রক্তাক্ত জখম কর।ে এরপর বাড়ীর লোকজন ও স্বজনরা তাকে সখোন থেেক গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে ফরদিগঞ্জ উপজলো স্বাস্থ্য কমপ্লক্সে এবং পরর্বতীতে চাঁদপুর সরকারি জনোরলে হাসপাতালে নেিয় আস।ে হাসপাতালে চকিৎিসাধীন অবস্থায় পরদনি ৮ এপ্রলি বকিলে পৌনে ৪টার দেিক সলেনিা মৃত্যুবরণ কর।ে এমন সংবাদ জেেন তার শ^শুর পরবিাররে লোকজন হাসপাতাল থেেক পালেিয় যায়। সংবাদ পেেয় সলেনিার মা আয়শো বগেম এসে তার ময়েেেক মৃত অবস্থায় পান।

এই ঘটনায় সলেনিার মা আয়শো বগেম ২০০৮ সালরে ৫ জুলাই ফরদিগঞ্জ থানায় মাসুদ আলম ঢালীসহ ৫জনকে আসামী করে মামলা করনে। ওই মামলাটি চাঁদপুর নারী ও শশিু নর্যিাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ৭ জুলাই গৃহীত হয়।

মামলার তদন্তকারী র্কমর্কতা তৎকালীন সময় ফরদিগঞ্জ থানার উপ-পরর্দিশক (এসআই) সুভাষ কান্তি দাস তদন্ত শেেষ ২০০৮ সালরে ৭ আগষ্ট আদালতে র্চাজশীট দাখলি করনে।

রাষ্ট্র পক্ষরে আইনজীবী স্পশোল পাবলকি প্রসকিউিটার (পপি)ি সায়দেুল ইসলাম বাবু জানান, মামলাটি ১৪ বছররে অধকি সময়ে চলমান অবস্থায় আদালত ১২ জনরে স্বাক্ষ্য গ্রহন করনে। স্বাক্ষ্য গ্রহন ও মামলার নথপিত্র র্পযালোচনা এবং আসামী তার অপরাধ স্বীকার করায় আদালত এই রায় দনে। তবে আসামী জামেিন গেিয় পলাতক। রায়রে সময় উপস্থতি ছলিনে না।

রাষ্ট্র পক্ষরে সহকারী পাবলকি প্রসকিউিটর (এপপি)ি ছলিনে খোরশদে আলম শাওন এবং ববিাদী পক্ষরে আইনজীবী ছলিনে মনরিা বগেম চৌধুরী।