সুপ্রভাত বগুড়া (স্বাধীন মতামত): মহান সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা আর পাঠক ও সহযোদ্ধাদের প্রতি প্রাণপ্রিয় পত্রিকা সুপ্রভাত বগুড়ার ১ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর শুভেচ্ছা জানিয়ে দুটি কথা ব্যক্ত করছি। সুপ্রভাত বগুড়া, নামটার মাঝেই একটা শুভসূচনা রয়েছে। আর তার সাথে সাহসী ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ মাত্র ১ বছরেই সুপ্রভাত বগুড়াকে নিয়ে গেছে এক অনন্য উচ্চতায়।
তবে এর সব কৃতিত্ব আমাদের পাঠকদের, কেননা তারাই আমাদের পত্রিকার প্রাণ। তার সাথে আছে সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম রহিত ভাই এর অক্লান্ত পরিশ্রম আর সহযোদ্ধাদের বস্তুনিষ্ট সংবাদ প্রেরণ। কিসে নেই, সুপ্রভাত বগুড়া? সুপ্রভাত বগুড়া যেমন সমাজের অসঙ্গতি তুলে ধরছে, তেমনি তুলে ধরছে স্বাস্থ্য, বিনোদন, খেলাধুলা বা সমাজসেবামূলক সংবাদ।
যাতে সত্য প্রকাশে সুপ্রভাত বগুড়া একপাও পিছপা হয়না। আর একারণেই বগুড়ার পাঠকের কাছে সুপ্রভাত বগুড়া এখন অত্যন্ত প্রিয় একটি পত্রিকা। সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে সবসময় বস্তুনিষ্ঠতা, সত্য তুলে ধরতে আপসহীন ভূমিকা, দল-মত নির্বিশেষে নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখায় সুপ্রভাত বগুড়া সবার প্রশংসা অর্জন করেছে।
ফলে দেশ-বিদেশের প্রায় ২৫ হাজারের অধিক পাঠক নিয়মিত আমাদের সংবাদ পড়েন। প্রতিষ্ঠার মাত্র ১ বছরে এমন জনপ্রিয়তায় প্রমাণ করে সুপ্রভাত বগুড়া অচিরেই বাংলাদেশের অন্যতম জাতীয় পত্রিকাগুলোর কাতারে যাবে। এই পত্রিকার একজন সহযোদ্ধা হিসেবে এই স্বপ্ন দেখি এবং বিশ্বাস করি তা সম্ভব।
পরিশেষে বলতে চাই, বর্তমান যুগে দেশ ও সমাজের অনিয়ম আর দূর্নীতি মানুষের চোখে তুলে ধরতে গণমাধ্যমের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্ব বহন করে। সেজন্য সাংবাদিকতার মত মহান পেশার সাথে যুক্ত হওয়াটার ইচ্ছাটা অনেক আগে থেকেই ছিল। এটা আমার একটা নেশাও বটে। আর তার সূচনা হয়েছে সুপ্রভাত বগুড়ার সাথে।
এজন্য আমি পত্রিকাটির সম্পাদকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। জীবনের গতি যেদিকেই যাক সুপ্রভাত বগুড়ার প্রতি ভালোবাসা অবিরাম থাকবে। সেই সাথে যাতে প্রাণপ্রিয় পত্রিকা সুপ্রভাত বগুড়ায় সত্য ও বস্তুনিষ্ট সংবাদ পরিবেশন করতে পারি এবং সুপ্রভাত বগুড়াকে এক অন্যন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে ভূমিকা রাখতে পারি সেজন্য সকলের কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি।