সুপ্রভাত বগুড়া (এম রাসেল আহমেদ জয়পুরহাট): সিমান্ত ঘেষা জেলা জয়পুরহাট। কয়েক লক্ষাধিক লোকের বসবাস এ জেলায়।করোনায় নমুনা পরীক্ষার টেস্ট আসতে সময় লাগছে ৭ থেকে১০ দিন, ততোদিন কি করবে করোনা সন্দেহ মানুষ জন। বগুড়া থেকে জয়পুরহাট পথের ব্যবধান মাত্র ৬০ কিলোমিটার। কিন্তু বগুড়ায় করোনা পরীক্ষার পর ১ দিনে তারা ফলাফল পায় আর পক্ষান্তরে জয়পুরহাটের মানুষের ফলাফল পেতে সময় লাগে ৭ থেকে ১০ দিনের বেশি।
কিন্তু কেন প্রতি ১০ কিলোমিটারের জন্য একদিন সময় বেশি সময় লাগবে?এই অবহেলার কারন কি? স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতি বাংলাদেশে ব্যাপী আলোচিত সমাদৃত যা যথাযথ কর্তৃপক্ষের নজরে এখনো পড়েনি। কিন্তু এই সাত থেকে দশ দিনে একটি রোগীর পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ হতে পারে ভুক্তভোগী ছাড়া বুঝবে না এমনকি মৃত্যুঝুঁকিও হয়ে যাচ্ছে, অনেকেই মৃত্যুবরণও করছে।
পাশাপাশি টিএমএসএস চলছে করোনার নমুনা পরীক্ষাসহ চিকিৎসার রমরমা ব্যবসা মধ্যবিত্ত,নিম্ন মধ্যবিত্ত দরিদ্রদের জন্য যা সপ্ন বিলাশ। তাহলে কি আমরা এভাবেই ঝরে পরবো? কথাগুলো বলছেন একজন করোনা আক্রান্ত রোগী তিতাস মোস্তফা। যিনি করোনা যুদ্ধে আমরা নামে সংগঠন তৈরী করছে প্রায় ২০ টি ছোট বড় সংগঠনকে একত্রিত করে।
তারা কাছ থেকে মানুষের বিপদ দেখেছে এবং সেই বিপদে তাদের পাশে থেকেছে। মানুষ কতো অসহায় অবস্থা বিরাজ করছে যা মানুষ হিসাবে বিবেচিত নয়। তাই জয়পুরহাট পিসিআর ল্যাব এখন সময়ের দাবী।
যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন এ জেলার প্রতিটি মানুষ ।
করোনা কাল ৭ মাস অতিক্রম করেছে জয়পুরহাট একটি জেলা শহর রয়েছে জেলা আধুনিক হাসপাতাল। কিন্তু নমুনা সংগ্রহের নেই কোন তড়িৎ ব্যবস্থা। আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছেন সকলে । আমাদের দুঃসময়, আরো লম্বা পথ পাড়ি দিতে হবে। দৃষ্টি আকর্ষণ যথাযথ কর্তৃপক্ষের।